জুবায়ের আলমঃ-
রাজধানীর কদমতলী থানা এলাকায় সাবিনা মুসতরি রুপা (৩৫) পিতাঃমীর আনোয়ার ইকবাল শাহীন মাতাঃ রিনা আক্তার সাং পশ্চিম মোহাম্মদবাগ হেনোলাক্স এর গলি শহীদ মিয়ার বাড়ির ভাড়াটিয়া। থানাঃকদমতলী সাবিনা মুসতারি রুপা জয়নাল আবেদীন (৪৫) বিবাহিত স্ত্রী, পিতাঃ মৃত লতিফ সরকার, মাতাঃ চান বুড়ো সাং পশ্চিম মোহাম্মদ বাগ হেনোলাক্স এর গলি শহীদ মিয়ার বাড়ির ভাড়াটিয়া। সাবিনা মুসতারি রুপা জয়নাল আবেদীনকে স্বামী বলে দাবি করেন। কিন্তু সাবিনার স্বামী ও তার বন্ধু হারুনুর রশিদ ওরফে “নেতা হারুন” পিতাঃ মোজাম্মেল হক সাং কদমতলী বাজার বড় মসজিদ স্বাধীনের মুদির দোকান সংলগ্ন থানাঃ কদমতলী, স্বামী জয়নাল আবেদীন ও তার বন্ধু লোক হারুন অর রশিদ ওরফে নেতা হারুনের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দেন সাবিনা মুসতারি রুপা। অভিযোগে উল্লেখ করে তিনি বলেন, জয়নাল আবেদীন এর সাথে ২/ ২/২০১৬ইং তারিখে ইসলামী শরীয়া মোতাবেক পারিবারিকভাবে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন,বিবাহের পর হতে স্বামী জয়নাল আবেদীন। কারণে অকারণে ঝগড়াঝাঁটি করত। অভিযোগের দুই নম্বর ব্যক্তি হারুনুর রশিদ ওরফে “নেতা হারুন” তার বন্ধু। তারা পরস্পর পরস্পরের সাথে ব্যবসা করার জন্য জয়নাল আবেদীন সাবিনার কাছ থেকে যৌতুক বাবদ ৩ লক্ষ টাকা দাবি করে আসছে। গত ১৮/ ৩ /২০২৩ইং তারিখে রাত অনুমান ০৮.৪৮ মিনিটের সময় সাবিনার বাসা হতে কদমতলী থানা ধীন পশ্চিম মোহাম্মদবাগ হেনোলাক্স এর গলি শহীদ মিয়ার বাসায় অবস্থান করাকালীন উক্ত বিবাদীরা আমার বাসায় আসে এবং উক্ত জয়নাল আবেদীন ও তার বন্ধু হারুনুর রশিদ অরূপে নেতা হারুন,যৌতুকের টাকা আমার বাবার কাছ থেকে এনে না দেওয়ার স্বীকৃতি জানালে, আমার স্বামী জয়নাল আবেদীন ও তার বন্ধু হারুনুর রশিদ ওরফে “নেতা হারুন” ক্ষিপ্ত হয়ে এলোপাথাটি ভাবে মারপিট শুরু করে এবং আমার শরীরের বিভিন্ন জায়গায় নীলা ফুলা যখম করে। সাবিনার দাবি আমার ডাক চিৎকারে আশপাশের লোকজন আগিয়ে আসে নাই , ফ্লাট বাসায় আমি একাছিলাম,,,৯৯৯ নাইনে ফোন করছি,,তা শুনে আমার স্বামী জয়নাল আবেদীন ও হারুনুর রশিদ ওরুপে নেতা হারুন পালিয়ে গেছে, হারুন আমার গলায় গামছা পেচিয়ে ধরে, উক্ত জয়নাল আবেদীন ও তার বন্ধু হারুনুর রশিদ ওরফে “নেতা হারুন” বাসা থেকে পালিয়ে যায়। সাবিনা শারীরিক অসুস্থ হয়ে স্থানীয় লোকজনের সহযোগিতা ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে পৌছে চিকিৎসা নেন। এ বিষয়ের উপরে কদমতলী থানায় একটি যৌতুকের দবিতে মারপিট ও সহায়তা করার অপরাধে মামলা দয়েল করেন সাবিনা।
Leave a Reply