1. admin@dailypratidinerbarta.com : admin :
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০৭:৪৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
একে একে বেরিয়ে আসছে এনবিআরের ‘কালো বিড়াল’, কোথায় কী সম্পদ মুন্সীগঞ্জে রাস্তার পাগলকে বদলে দিলেন সেবায় মানবকল্যাণ টিম শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় এক যুবক আটক মুন্সীগঞ্জে শুক্রবার প্রধানমন্ত্রী সর্বাত্মক নিরাপত্তা ব্যবস্থা ডিসি মতলব উত্তরে ফেসবুক পোস্টকে কেন্দ্র করে চার পরিবার সমাজচ্যুত মুন্সীগঞ্জে শুক্রবার প্রধানমন্ত্রী আগমনে বিষয়ে যা বললেন এমপি মুন্সীগঞ্জে পদ্মায় প্রধানমন্ত্রী আগমনে জেলা পুলিশ সুপার ব্রিফিং মতিউরের চার ফ্ল্যাট ও জমি ক্রোকের নির্দেশ কয়রায় যৌতুক নির্যাতনের শিকার হয়ে ঘর ছাড়া মা -মেয়ে বুয়েট শিক্ষার্থী ফারদিন হত্যা মামলার অধিকতর তদন্ত প্রতিবেদন ১ আগষ্ট

এবার হরিণের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত

  • আপডেট সময় : শুক্রবার, ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩
  • ৬২ বার পঠিত

অনলাইন ডেস্ক:-
এবার হরিণের দেহে করোনাভাইরাসের এসএআরএস-কোভিড-২ নামের একটি ভ্যারিয়েন্ট খুঁজে পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। উত্তর আমেরিকার সাদা লেজযুক্ত হরিণগুলোতে এ ভাইরাস পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছেন তারা।

একসময় এই ভ্যারিয়েন্টটি মানুষের মধ্যে ব্যাপকভাবে প্রভাব ফেলেছিল। কিন্তু এখন আর মানুষের মধ্যে এটি পাওয়া যায় না।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কর্নেল ইউনিভার্সিটির গবেষকরা বলেছেন, এই প্রাচীন মোটিফগুলো হরিণগুলোতে দীর্ঘদিন ধরে উপস্থিত ছিল কি না তা এখনো অজানা। তবে এ বিষয়ে আরও তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে। গবেষণা জার্নাল ‘প্রসিডিংস অব দ্য ন্যাশনাল একাডেমি অব সায়েন্সেস’-এ এই গবেষণাটি প্রকাশিত হয়েছে।

কর্নেল ইউনিভার্সিটির সহকারী অধ্যাপক ডিয়েগো ডিলে বলেন, ‌‘এই গবেষণার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কারণ হলো মানুষের সংস্পর্শে এসে প্রাণীরাও করোনভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে কি না তা খুঁজে বের করা। কিন্তু ফলাফল দেখে আমরা অবাক। যা অনুমান করেছিলাম সেটিই ঠিক হয়েছে। আর এই বিষয়টি আমাদের উদ্বেগ করেছে।

তিনি আরও জানান, মানুষের মধ্যে থাকা উদ্ভূত একটি ভাইরাস এখন উত্তর আমেরিকার বন্যপ্রাণীতে পাওয়া গিয়েছে। গবেষণায় ৫ হাজার ৭০০টি নমুনা ব্যবহৃত হয়েছে। গবেষকরা যখন হরিণে পাওয়া জিনোমিক সিকোয়েন্সিংকে মানুষের সিকোয়েন্সিংয়ের সঙ্গে তুলনা করেন তখন তারা দেখতে পান হরিণে যে ভাইরাসটি রয়েছে, তা নিউ ইয়র্কের মানুষের মধ্যেই ছিল।

সমীক্ষা অনুসারে, ভাইরাসের ভ্যারিয়েন্টটি কয়েক মাস ধরে হরিণগুলোর শরীরে উপস্থিত ছিল। আলফা এবং গামার রূপের উপস্থিতি হরিণের মধ্যে জানা গেলেও মানুষের মধ্যে এই রূপগুলোর কোনো প্রমাণ ছিল না।

ডিল বলেন, ‘আমরা যখন সাদা লেজের হরিণে পাওয়া ভাইরাসের ক্রমকে মানুষের মধ্যে পাওয়া ভাইরাসের ক্রমটির সঙ্গে তুলনা করি, তখন আমরা দেখতে পাই যে ভাইরাসের ক্রমটি পরিবর্তিত হয়ে হরিণের শরীরে ঢুকেছে।’

বিষয়টি নিয়ে বিজ্ঞানীরা উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তাদের মতে প্রাণীদের শরীরে এই ভাইরাসের প্রভাব বাড়তে থাকলে ভয়ানক বিপদ নেমে আসবে সম্পূর্ণ প্রাণীকুলে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা

© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২২ © দৈনিক প্রতিদিনের বার্তা ©
Theme Customized By Shakil IT Park