এম,এ বাশারঃ-
নওগাঁর পত্নীতলায় সরকারি কবরস্থানের পশ্চিম পাশে ছোট রাস্তায় পূর্বপরিকল্পিতভাবে ১/মোসা : জান্নাতুন ফেরদৌস স্মৃতি ও তার লোকজন নিয়ে নজিপুর সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ শামীম রেজা ও তার ছেলেদের কে অ কত ভাষায় গালিগালাজ করে এবং শামীম রেজার টি-শার্টের কলার ধরে টানাহেঁচড়া করে । সে মহিলা তারপরেও ক্ষান্ত না হয়ে মোঃ শামীম রেজার গোপনাঙ্গে লাথি মারে ।পাশে লোকজন অনেক চেষ্টা করলে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক কে মেয়েটির হাত থেকে ছাড়াতে ব্যর্থ হয়। শেষ মেষ সাড়া না পেয়ে প্রাণে বাঁচতে মেয়েটিকে সজরে ধাক্কা মারলে তাকে ছেড়ে দেয় । এই সমাজে আজ এসব মহিলাদের জন্য পুরুষ নির্যাতিত হচ্ছে । এই মেয়ে নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন জামাত শিবিরের উত্তরসূরী হতে পারে । তা না হলে সেখানে বলা হয়েছে নজিপুর সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি মোঃ আলামিন হোসেন সবুজ জড়িত ছিল । ভিডিও কি লিবে নজিপুর কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি আল-আমিন হোসেন সবুজ সেখানে ছিলেন না। তাকে পূর্বপরিকল্পিতভাবে সেখানে জড়ানো হয়েছে। নজিপুর সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি মোঃ আল আমিন হোসেন সবুজ তার সাথে কথা বললে তিনি জানায় আমি এ বিষয়ে কোন কিছুই জানিনা আমি ঐদিন নিজ বাসাতে ছিলাম । ঘটনা লোক মুখে শুনি ইজাহারে আমার নাম দেওয়া হয়েছে। সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে আমি ওই মেয়ের বিচার চায় । পরে নজিপুর সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সম্পাদকের সাথে কথা বললে তিনি জানান: আমি ওই পথ দিয়ে মাঠে যাচ্ছিলাম হঠাৎ করে জান্নাতুল ফেরদৌস স্মৃতি নামে এক মহিলা ও কয়জন লোক নিয়ে আমার পথ রোধ করে এবং অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে তাতেও খেণ্ডতো না হয়ে আমার শার্টের কলার ধরে টানাহ হিস্যা করে । এক পর্যায়ে আমি নিজেকে তার হাত থেকে ছাড়াতে গেলে আমার গোপনাঙ্গে লাথি মারে। আমি প্রাণে বাঁচতে তাকে ধাক্কা দিয়ে নিজেকে ছাড়ে নেই । আমি বুঝে না উঠতে অতর্কিতভাবে হামলা করে । তারপরে শুনি আমার নামে থানায় অভিযোগ করছে । সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে এই দুর্ধর্ষ মহিলার বিচার দাবি করি ।
এ বিষয়ে পত্নীতলাথানার অফিসার ইনচার্জ পলাশ চন্দ্র দ্রেব বলেন লিখিত অভিযোগ হয়েছে তদন্ত সাপেক্ষে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে ।
Leave a Reply